HOMOEOPATHIC MEDICAL OFFICER OF AYUSH, INDIA. AMATEUR ABOUT PHOTOGRAPHY AND OTHERS.
Saturday, October 17, 2020
উদ্দীপ্তা
Tuesday, October 13, 2020
শাশ্বত
শাশ্বত
ডাঃ কাজল কুমার বক্সী (এইচ, এম,ও)
এক মৃত মানুষের পা চুঁইয়ে
গলে গলে পড়ছে আট পৌরে স্বপ্নের মেদ।
হালকা হচ্ছে নিঃশব্দে পালিশ মার্বেল পাথর।
জিব ফেটে বেরিয়ে আসে লিপ্সার লালা রস,
আবছা ছায়া ফেলে দাঁড়িয়ে আত্ম ভোলা মানুষের দল,
রাস্তায় এক কোণে ফুল ফোটায় কদম প্রতিটা বছর।
জীবন বীমার শেষ কিস্তি টা মিটিয়ে
হলদে গলদা চিংড়ির ঝোল টুকু ছিল বাকি,
খোলা জালানায় নরম আলোয় হারালো জীবন।
নিঃশেষিত যেন সমস্ত কিছু কৃষ্ণ গহবরে,
ফেরায় না কিছুই ,শুধু ভয়ানক শূন্যতা।
রাতের রজনী গন্ধার সুরভীতে নি শ্চল একান্ত আপন জন।
সাজানো বাসরে ছিল শাশ্বত ছিদ্রের চুল চেরা হিসাব,
বিষের থলিতে ভরা ছিল মৃত্যুর পরোয়ানা
খেয়াল রাখেনি সদা ব্যস্ত অতি চেনা শহর।
শরীর থেকে খুলে খুলে যায় নাগপাশের যত বাধন,
কোথাও আবার স্ফীত হয় নুতন আবৃতা মাতৃ জঠর।
ধন্য বাদ সহ
ডাঃ কাজল কুমার বক্সী
বগুলা ,নদিয়া,
kkbakshi.blogspot.com
Tuesday, October 6, 2020
গান ।
গান
ডাঃ কাজল কুমার বক্সী
সেই যে তোমাকে গান শুনিয়ে ছিলাম,
ক্লান্ত মানুষের ভীড়ে ফিরতি পথে ট্রেনের কামরায়।
যখন সরষেরা হলদে জামদানি আঁচল মেলেছে
সীমাহীন প্রান্তরে দলে দলে নিশ্চূপে।
তরতাজা বছর গুলো শুকনো পাতারা নিয়ে গেছে বয়ে,
ডুলুং নদীর ছোট ছোট ঢেউ আজও রোদে চিকমিক্।
রঙ বে রঙ্গের নুড়ীতে নুড়ীতে মৃদু তালের ছন্দ।
ফিন ফিনে মসলিন কুয়াশায় আচ্ছন্ন স্মৃতি।
আমি আজও সেইখানে বসে একাকী সন্তাপে।
সোনালী বালি খুঁড়ে খুঁড়ে জল তোলে মেয়েরা,
নেশাতুর মহুয়া ফুলের উগ্র দম্কা হাওয়া,
পায়রার মাংস আর সাদা হাড়ীয়া সাজানো নিকানো উঠোনে,
হারানো সুরের তরঙ্গ দোলায় নিশ্চল শাল প্রহরীর সারি।
পূজো লেগেছে ন্যাড়া পাহাড়ের চূড়োয় ।
ছোট ছোট লাল ঘোড়া নিয়ে চনমনে মানুষের ঢল,
মিষ্টি রসে ভেজা বড় বড় হলদে জিলিপিরি ঘ্রান
সবুজ পাতায় মোড়া মুচ মুচে সুস্বাদু তেলে ভাজা
আর এই পথেই চলে যায় যত বাহারি ফুল পরী।
অর্ন্তবাহী স্রোত ধারায় কালের সময় মিলায়
কোথাও যেন শুনতে পাই সুরেলা গানের সেই রেশ।
উপুড় করা আকাশে তারা বাজির ফুলকি ছড়ানো
ঝম্ ঝমিয়ে রাতের ট্রেন চলে যায় অন্ধকার ঠেলে।
নুতন করে গান শোনানো হলনা আর তোমাকে,
বিশ্বের হাড় হীম করা ব্যাধির ত্রাস কড়া নাড়ল দুয়ারে
তুমি বললে ''আসছি আমি, তুমি এসো পরে ''
অমানিশার কালো একলা খেলে ডুলুং এর শীতল জলে।
বগুলা ,নদিয়া
Thursday, October 1, 2020
লাল পুকুর।
লাল পুকুর
ডাঃ কাজল কুমার বক্সী
হঠাৎ দেখি লাল পুকুরে
জল শুকিয়ে কাঠ,
ঝাঁকড়া মাথায় তালের সারি
সবুজ ভরা মাঠ।
গুগ্লি খোঁজে চুনা মান্ডি
আপন মনে একা,
দুপুর বেলা গরম হাওয়া
হলদে কাজু পাকা।
কাঁকড় ঝরে ঝুর ঝুরিয়ে
উচু পুকুর পাড়,
শেয়াল বেরোয় গর্ত থেকে
সাদা কাশের ঝাড়।
মাথায় নিয়ে কাঠের বোঝা
সাঁওতালী এক মেয়ে,
বন পেরিয়ে ফিরছে ঘরে
রুপোর নূপুর পায়ে।
হৃদ জুড়ানো ধানের ক্ষেত
মহুয়া ফুলের রাশি,
গায়ের ছেলে একলা বসে
বাজায় বাঁশের বাঁশি।
ঘর পালানো ছেলের দল
গল্প করে বসে,
গাছের ডালে ডাকছে ঘুঘু
গঙ্গা ফড়িং ঘাসে।
লাল পুকুরের গল্প গাঁথা
ফুরায় নাকো কভু
দিনের শেষে আধাঁর নামে
প্রদীপ নিভু নিভু।
ডা; কাজল কুমার বক্সী
বগুলা, নদীয়া।
Monday, September 28, 2020
সেই পথ
সেই পথ
ডাঃ কাজল কুমার বক্সী
ফিরিয়ে দেবে কি তোমরা আমাকে
লাল মোরাম বিছানো সেই অতি আপন পথটিকে?
যেখানে সুদীর্ঘ ইউক্যালিপটাসের ঝাঁঝালো সুগন্ধ ছিল ভরপুর।
যে পথে অগুনতি শাল পলাশের নির্বাক মায়া মাখা ছায়ায়,
হঠাৎই খুঁজে পাওয়া যেত নাম না জানা চেনা পাখিটিকে।
ফিরিয়ে দেবে কি তোমরা আমাকে সেই পথ,
যে পথের অন্তিমে মিলতো টলটলে জলের একটা গোটা আয়না।
উষ্ণ হাওয়ার দল ডুব দিয়ে ফেরে বারে বারে
শীতল হতে হতে হারিয়ে ফেলে নিজেকে কোথাও
আর শব্দ হীন রাতের আধাঁরে চাঁদ ঢালে জ্যোছনা।
সেবাভারতী স্কুলের পিছন দিয়ে যে পথ
বুক চিতিয়ে বেরোতো এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে।
ঝাঁক ঝাঁক ছাত্র ছাত্রীর পথ চলার কলরবে কোলাহলে
যেখানে মুখর হতো সারাটা বেলা ,সারাটা প্রাঙ্গণে,
সূর্য্য ঢলে পড়তো পলাশে আগুন দিয়ে দিনান্তে।
তোমরা ফিরিয়ে দেবে কি সেই পথ?
যে পথে বুনো ফুলেরা গালিচা হয়ে জানাত স্বাগত।
সাঁওতালী রমনীর নগ্ন পায়ের আলতার রঙে
লালচে রাস্তা আরো লাল হয়ে উঠতো লজ্জায়
থরে থরে গোলাপেরা যেখানে একান্তে প্রণত।
ফিরিয়ে দেবে কি তোমরা সেই চির সবুজের পথটিকে?
যে পথে আজও মাদল ধামসার গম্ভীর তাল বাজে,
কোমর জড়িয়ে দল বেধে নাচে উজ্জ্বল মেয়েরা ,
আমি না হয় দেখবো অবাক করা চোখে
আপন মনে একা একাই নরম আলোর সাঝেঁ ।
ধন্য বাদ সহ
ডাঃ কাজল কুমার বক্সী
বগুলা, নদিয়া, ২৮/৯/২০
Monday, September 21, 2020
নখে আঘাত বা কেটে গেলে হাইপেরিকামের ব্যবহার।
হাইপেরিকাম পারফোরেটাম - হাইপেরিকাম এর নাম অনেকে না শুনে থাকলেও এটি কিন্ত হোমিও প্যাথিতে একটি মহার্ঘ্য ওসুধ যা কিনা নখের আঘাত বা কাটায় খুবই ব্যবহ্রত হয়। এই মনে করুন নখ কাটতে কাটতে কুচ করে নখটা কেটে গেল ও রক্ত ও বেরিয়ে গেল খানিকটা। তখন আপনি কি করবেন ? তীব্র যন্ত্রনা । ঘরে যদি ক্যালেন্ডুলা ও হাই পেরিকাম থাকে তা হলে আপনার কোনো চিন্তা নেই। পায়ের পাড়ায় বা হাঁতুড়ির আঘাতে যদি নখ থেঁৎলে যায় তা হলে হাইপেরিকাম ভীষণ ভাবে কাজ করবে ব্যথা নিরাময়ে । আসলে নার্ভ তন্তুর উপর ওসুধ টি খুব ভালো কাজ করে।
ধারালো কোনো সূঁচ কিংবা আল পিন যাঁতীয় কোনো জিনিসে পায়ে,হাতে ফুটো হয়ে গেলে হাইপেরিকাম দারুন ভাবে ব্যাথা কমিয়ে দেয় ও ঘাঁ শুকিয়ে দেয় ঝটা পট।হাত ও পায়ের আঙ্গুলের ডগায় কোনো যান্ত্রিক আঘাত পেলে হাইপেরিকাম অব্যার্থ একটি ওষুধ।হিপোক্রেটস হাইপেরিকামকে একটি প্রাধান ওষুধ রুপে বর্ননা করেছেন।স্নায়ু তন্তু তে আঘাত জনিত কারনে তীব্র ব্যাথায় হাইপেরিকাম একটি মহা মূল্য বান ওষু ধ রুপে গন্য করা যায়।ট্রেনে, বাসে, ট্রামে পায়ের পাড়ায় নখে চাপ পেলে বা থেতলে গেলে হাইপেরিকাম খান এবং ব্যাথা থেকে মুক্তি পান।
ডোজ - সাধারনত ৬,৩০,২০০ শক্তির ওষুধ দিনে তিন বার থেকে ছয় বার দেওয়া যেতে পারে।
ধন্যবাদ সহ
DR.KAJAL KR.BAKSHI(H.M.O) AYUSH
kkbakshi007@gmail.co
kkbakshi.blogspot.com
9474611878/8509747003 ,BAGULA, NADIA,WB,741502
Thursday, September 17, 2020
চাঁদের মুখে
চাঁদের মুখে
ডাঃ কাজল কুমার বক্সী
চাঁদের মুখে যেই দিয়েছি পাড়ি
সারা সকাল জুড়ে শুধুই
হাত তালি আর হাত তালি।
চরকা কাটা সেই যে চাঁদের বুড়ি
ডাকতে থাকে দুই হাত তুলে-
আয় ভাই আয় , খুব তাড়াতাড়ি।
চাঁদের বুকে ছড়িয়ে থাকা যত নুড়ি,
কুঁড়িয়ে নিস পকেট গুলো ভরে,
চড়ে বেড়াস তোরই ছোট্ট গাড়ি।
দামি রকেটযানে নাইবা এলি
দুঃখ কিসের অত শত ?
তুই কি আমার ডাক শুনতে পেলি ?
এখানে নেইকো হাজার চোরা গলি
শুধুই ফাঁকা , শুধুই পাহাড় চূঁড়োর সারি।
আর কেবলই ধূসর ধূলোর পলি।
আমি থাকি একলা নিরিবিলি,
সুতো কাটি সারা রাত্রি জুড়ে
দিনের বেলা ঘুমিয়ে কাটাই খালি।
একটা কথা কানে কানে বলি
আমার কাছে আসতে যদি চাস
রেখে আসিস লোটা কম্বল ঝুলি।
রুপোর রঙে রাঙিয়ে নিয়ে বাড়ি,
ঘুরে বেড়াস ইচ্ছে খুশি মত,
মাঝে মাঝে ওড়াস রঙ্গিন ঘুড়ি।
মনে রাখিস এই যে আমি বুড়ি
সদাই থাকি খোস মেজাজে
আমার হাতে নেইকো কোনো ছড়ি।
ঘরে যদি থাকে ঘন্টা বাজা ঘড়ি
ঠিক সময়ে নামিয়ে দেব
সোনায় বাধা ইয়া লম্বা সিঁড়ি ।
বগুলা, নদিয়া।
kkbakshi.blogspots.com
kkbakshi007@gmail.com
9474611878/8509747003
Sunday, September 13, 2020
বুটুন
বুটুন
ঝলমলিয়ে উঠল বুটুন
রোদের মত হেসে,
কাশের বনে হারিয়ে গেল
সাদার সাথে মিশে।
খোঁজো খোঁজো খুকু সোনা
কোথায় গেল সে ?
হলদে কুসুম আলোর খেলা
দেখতে পেল কে?
খেলার সাথী নেইকো তার
পিসিই কেবল থাকে ,
দোল দুলানি চামর দোলে
হাত ছানি দেয় তাকে।
গন্ধ বাতাস নাইবা থাকুক
সুড় সুড়ানি আছে,
সির সিরানি বইছে বাতাস
পাঁতি লেবুর গাছে।
বুটুন বুটুন ডাকছে মা
কেউ পেলনা খুঁজে,
সূর্য্য ঢলে, বক ফিরে যায়
আকাশ মরে লাজে।
ওইতো বুটুন ওইতো বুটুন
হেলতে দুলতে আসে,
হাতে ধরা কাশের থোকা
খুশির রেখা মুখে।
জড়িয়ে ধরে দাদু দিদা
আদর করে শেষে
কাশের ফুলে বুলিয়ে দিয়ে
কান মলা দেয় পিসে।
ডাঃ কাজল কুমার বক্সী(এইচ,এম,ও)
বগুলা, নদিয়া,
Wednesday, September 9, 2020
কাটা ছেঁড়ায় ক্যালেন্ডূলার ব্যবহার
ক্যালেন্ডূলা ওফিসিনালিস -
ক্যালেন্ডূলা ওষূধটি এক কথায় সকলেই চিনে ফেলতে পারেন, কেননা বাজারে ক্যালেন্ডূলা শব্দটি জুড়ে নানান ধরনের মলম ও পাউডার পাওয়া যায় বলেই। হোমিওপ্যাথিতে এই ওষুধ টির গুরত্ব কিন্তু অপরিসীম বা ভীষণই কার্যকারি।এটি বাড়ীতে বা কাছে থাকা মানেই কাটা ছেঁড়ায় অনেকটা নিরাপদ থাকা ।
ক্যালেন্ডূলা বা মারি গোল্ড ফ্রান্স থেকে উৎ পত্তি । আঁচিল সারানো হতো বলে এর নাম ছিল ভেরুকেরিয়া।
পরবর্তীতে হোমিওপ্যাথি চিকিৎ সার জন্য এটির ব্যাপক প্রসারতা বাড়তে থাকে।ধারালো কোনো ছোট-খাটো অস্ত্রে বা ছুরি ,কাঁচি, ব্লেডে, কেটে কিংবা আঘাতে শরীরের কোন অংশ থেতলে ও ছিঁড়ে গেলে এই ওষুধের জুড়ি মেলা ভার। ক্যালেন্ডূলl এন্টিসেপটিক ও এন্টিব্য়াকটিরিয়াল হিসাবে কাজ করে। ক্ষতে ও কাটা জায়গায় পূঁজ তৈরীতে বাধা দেয় ফলে কাটা জায়গা সহজে শুকিয়ে ও জুড়ে যায়।
কেটে ছিড়ে গেলে যে প্রচন্ড ব্যথা হয় তা সহজেই ক্যালেন্ডূলায় সেরে যায়। রোগি অতি তাড়া তাড়ি আরাম বোধ করে।
ক্যালেন্ডূলা ব্যহ্যিক ব্যবহারের জন্য ক্যালেন্ডূলা লোশন ,মলম, ক্রিম, মাদার টিংচার বাজারে সব সময় সহজ লভ্য।
মুখে খাওয়ার জন্য ক্যালেন্ডূলা ৬,৩০,২০০ শক্তির ওষুধ খাওয়া যেতে পারে । শক্তি অনুসারে দিনে তিন থেকে ছয় বার দেওয়া হয়।
সেলাই করার পরে ক্যালেন্ডূলা লাগালে ও ব্যন্ডেজ করে দিলে কাটা যায়গা অতি সহজে শুকিয়ে যায়
ও জল না লাগালে পুঁজ হয় না।
ক্ষত স্থানের নষ্ট হওয়া অংশ সহজেই পূরণ করে ক্যালেন্ডূলা । দাঁত তোলার পরে ক্যালেন্ডূলা লাগালে রক্ত পড়া বন্ধ হয়।
ধন্য বাদ সহ
ডাঃ কাজল কুমার বক্সী (এইচ,এম,ও) আয়ুশ।
বগুলা, নদিয়া, ৯৪৭৪৬১১৮৭৮
Monday, August 31, 2020
নুতন কিংবা পুরানো আঘাত জনিত কারনে আর্নিকা মন্টানা ব্যবহার।
আর্নিকা মন্টানা- আমরা কম বেশি অনেকেই জানি আর্নিকা মন্টানা একটি বহুল ব্যবহৃত হোমিওপ্যাথিকওষুধ ।নুতন কিংবা পুরানো যে কোন আঘাত জনিত কারণে উপসর্গ অনু্সারে এই ওষুধটি হোমিও প্যাথিক চিকিৎসকরা সাধারনত দিয়ে থাকেন। শিশু থেকে বয়স্ক সবার জন্যই এই ওষুধ বিশেষ উপকারি। অনেকেই আর্নিকা তাদের ছেলেমেয়েদের জন্য বাড়িতে কিনে রেখে দেন।
আঘাত জনিত কূফল গুলো এই ওষুধে সহজেই সেরে যায় এবং খুব তাড়াতাড়ি রুগি তাঁর স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসে।অজ্ঞান হয়ে গেলেও এই ওষুধ কার্যকারি। ওপারেশেনের আগে ও পরে আর্নিকা খাওয়া যায়।দাঁত তোলার আগে ও পরে এই ওষুধের তুলনা হয়না। মায়েদের সন্তান প্রসবের পরে আর্নিকা একটি মহা ওষুধ।
মাথায় আঘাত লাগলে সবচেয়ে বেশি উপকারী এই জীবন দায়ী ওষুধটি।তবে দেরী কেন? হোমিও চিকিৎ সা করান ও ভালো থাকুন।অতি পুরাতন আঘাতে এই ওষুধ দিলেও ভালো কাজ করে।সামান্য রক্ত সহ ছুলে গেলে আর্নিকা ব্যবহার করা যায় । এই ওষুধের বাহ্যিক ব্যবহার এর জন্য মলম ও পাওয়া যায়।অতিরিক্ত কায়িক পরিশ্রমে মাংস পেশী ও সা রা শরীরে ব্যথা হলে কিংবা রোগভোগে দীর্ঘ দিন শুয়ে থাকার জন্য বেড সোরে আর্নিকা ব্যবহার করা হয়।
আঘাতে চোখের চারপাশে কালশিটে পড়লে ও ভিতরে রক্ত জমে গেলে আর্নিকার থেকে ভালো রেমিডি আর হতেই পারেনা।
হোমিও প্যাথি ওষুধের গায়ে শক্তি মাত্রা লেখা থাকে। আঘাত জনিতর জন্য ৬,৩০, ও ২০০ শক্তি ব্যবহার করা যেতে পারে। দিনে তিন থেকে ছয় বার দিতে পারেন । প্রয়োজনে চিকিৎ সকের পরামর্শ নিন।
ধন্যবাদ সহ
ডাঃ কাজল কুমার বক্সী(এইচ, এম ,ও)
বগুলা, নদিয়া.৩১/৮/২০
Sunday, March 15, 2020
Friday, January 31, 2020
স্বপ্ন
স্বপ্ন
Thursday, January 30, 2020
কচ্ছপের ছানা
কচ্ছপের ছানা
ভোটা চাটনি
ভোটা চাটনি চাই গো ,ভোটা চাটনি চাই? ও ভাই , ভোটা চাটনি কি? ওই চাটনির তো কখনো নাম শুনিনি। দাদা এই চাটনির অনেক গুন, একবার খেয়েই দেখুন না কিরক...
-
বিবাগী বৃষ্টি ডাঃ কাজল কুমার বক্সী(এইচ,এম,ও ) যাক বৃষ্টিরা এ বছরের মতো খাল,বিল ,নদী নালা টই টম্বুর করে শব্দ হারা একলা বিবাগী। আলো মতীর খে...
-
ও আপন ভোলা নদীরে তুই আয়-আয়-আয়। ঘোমটা দিয়ে আমার বউটি আমার👩👩 যায়-যায়-যায়। ও হলদে পাখি একটি বার,🐦🐦🐦 ডাক-ডাক-ডাক। ওই দেখা যায় চিকিয়ে ওঠে,...