👪 প্যন্ডেমিক এর জন্য প্রায় দুই বছরের বেশি কোথাও তেমন বেড়াতে যাওয়া হয়নি। মনটা উড়ু উড়ু করছিল একটু বাইরে ঘুরে আসতে। ঠিক করে ফেললাম সেজন্য হাফলং গৌহাটি হয়ে শিলং ভ্রমনের দিন ক্ষণ । সঙ্গে আমাদের বন্ধু সম বিজন আর ওর স্ত্রী ও মেয়ে। আমরা চার জন। যাওয়ার দিন যাবো শিয়ালদহ- শিলচর স্পেশাল ট্রেনে করে। ট্রেন ছাড়বে ভোর সাড়ে ছয়টায়। পৌছেতে পৌছতে পরের দিন সকাল সাড়ে দশটা।
দুর্গা পূজোর পর পরই বেরিয়ে পড়বো। স্বাস্থ্য বিধি মেনে কপাল ঠুকে টা-টা বাই বাই করে আমরা সাত জনাতে উঠবো ট্রেনের কামরায়। এখন অনেক সুবিধা । সব কিছুই অন লাইনে বুক করা যায়। আমাদের হোটেল বুক হয়ে গেছে অনেক আগেই। হাফলং ,গৌহাটি ও শিলং এ। নিজের দেশ টাকেই ভালো করে দেখাই হয়নি এ অবধি। অনেক ইচ্ছা থাকলেও অনুকুল পরিস্থিতি হয়নি। যাক সে কথা। ওখানকার আবহাওয়া ভালো থাকলে বেড়ানোটা সুখকর হবে আশা করা যায়।
ঘোরা ফেরা ,খাওয়া দাওয়া,ছবি ভিডিও তোলা, রিভিউ লেখা অনেক কিছু চলবে এক সঙ্গে ।যেহেতু ভোরে ট্রেন সেই জন্য আগের দিন রাতেই সকলকে শিয়াল দহ ষ্টেশনে ওয়েটিং রুমেই অপেক্ষা করতে হবে। শিয়াল দহ থেকে অনেক গুলো ট্রেন যায় এই পথে। যাওয়া যায় শিলচর, এমন কি ত্রিপুরাতেও।আসামে ত্রিপুরাতে বেশ কয়েক জন পরিচিত মানুষ ও বন্ধু রয়েছে। বহু কাল ওদের সঙ্গে সরাসরি সাক্ষাত নেই কোনো। বিজন ও তাঁর স্ত্রী প্রতি বছর ঘুরতে যায় । ওদের অনেক উৎসাহ ও অভিজ্ঞতা রয়েছে।👪 আজ এই অবধি। পরে আরো লিখব।